Thursday, September 13, 2018
TIN Certificate Bangladesh বিস্তারিত জানুন
Md AshikuzzamanSeptember 13, 2018Documents, e-tin certificate, tin, tin bd, tin certificate, tin certificate bangladesh
1 comment:
TIN Certificate কি ?
tin certificate bangladesh : ব্যক্তির আয়কর প্রদানের সনদকে - আয়কর সনদ বা TIN Certificate বলে । TIN এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে - Texpayer's Identification Number . আর e-TIN এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে - Electronic Texpayer's Identification Number . বাংলাদেশের সরকারী কর্মচারীদের মাসিক ১৬,০০০ টাকার বেশি বেতন পেলেই বাধ্যতামূলক ভাবে Tin certificate নিতে হবে ।জানুন Tin Certificate Bangladesh সম্পর্কে
TIN Certificate প্রদানকারী সংস্থা ঃ
TIN Certificate প্রদানকারী সংস্থা হচ্ছে - জাতীয় রাজস্ব বোর্ড । ইংরেজিতে যাকে বলা হয় - National Board of Revenue বা NRB
এই TIN Certificate ছাড়া যে সকল কাজ করতে পারবেন না ঃ
২০১৭-১৮ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেটে যে সকল খাতে TIN Certificate বাধ্যতামূলক করা হয়েছে -
- ব্যাংক থেকে ইন্টারন্যাশনাল ডেভিট ও ক্রেডিট কার্ড নিতে
- ব্যাংক থেকে পাঁচ লাখ টাকার অধিক ঋণ নিতে
- আমদানির জন্য ঋণপত্র খুলতে
- এক্সপোর্ট রেজিস্টেশন সার্টিফিকেট পেতে
- আমদানি - রফতানির বিল অফ এন্ট্রির ক্ষেত্রে
- টেন্ডারে অংশ নিতে
- কোম্পানি আইনে নিবন্ধিত কোন ক্লাবের সদস্য হতে হলে
- সাধারন বীমা জরিপ কারি
- সিটি কর্পোরেশন ও জেলা সদরে জমি ও বিল্ডিং ক্রয়- বিক্রয় , পাওয়ার অব এটর্নি হস্তান্তর ও দলিলসহ এক লাখ টাকার চুক্তি নামা করতে
- গাড়ীর মালিকানা পরিবর্তন বা ফিটনেস নবায়ন করতে
- চিকিৎসকদের
- ডেন্টিস্টদের
- আইজীবীদের
- চার্টার্ড একাউন্ট্যান্ট
- সারভেয়ারস
- যে কোন পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য হতে হলে
- কাজীদের
- ব্যাবসায়িক সংস্থার সদস্য হতে হলে
- কোন কোম্পানির পরিচালক বা স্পন্সর পরিচালক হতে হলে
- রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্, রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বরাবর ভবন নির্মাণের অনুমোতি নিতে
- লঞ্চ, স্টিমার ও টলারসহ বিভিন্ন জলযানের জরিপ সনদ ও ইন্সোরেন্স করতে বা নবায়ন করেত
- ড্রাগ লাইসেন্স নিতে
- গ্যাসের বানিজ্যিক সংযোগ নিতে
- সিটি ও পোর এলাকায় বিদ্যুতের বানিজ্যিক সংযোগ নিতে
- জেলা পরিবেশ কার্যালয় থেকে ইটভাটার নিতে হলে
- কোম্পানির ডিলারশিপ বা পরিবেশক হতে হলে
- ক্যাটারিং এর ব্যাবসা করতে হলে
- নিরাপত্তা সংস্থা চালাতে হলে
- বিজ্ঞাপনি সংস্থা চালাতে হলে
- জনশক্তি রপ্তানি বা ট্রাভেল ব্যাবসা করতে হলে
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যাবসা করতে হলে
- কন্সাল্টেন্সি ফার্ম চালাতে
- ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সন্তানকে ভর্তি করাতে হলে
- মোবাইল ব্যাংকিং বা ফ্লেক্সজিলোডের ব্যাবসা করতে
- মোবাইল ব্যাংকিং বা ফ্লেক্সজিলোডের ব্যাবসা করতে
tourist visa india ভিসিট ভিসায় ভারতে যাওয়ার A টু Z ।
Tourist visa India : ভিসিট ভিসায় ভারতে যেতে কি করতে হবে ? ভিসা পেতে কি কি কাগজ পত্র লাগবে ? কিভাবে যাবেন ? প্লেনে যাবেন , বাসে যাবেন নাকি ট্রেনে যাবেন ? থাকবেন কোথায় ? খাবেন কি ? খরচপাতি কত লাগবে সমস্ত কিছু জানতে খুটিয়ে পড়ুন আমার এই পচা মার্কা আর্টিকেলটি ।
শারীরিক ও মানষিক ভাবে চাঙ্গা থাকুন আর ভ্রমণকে আরামদায়ক করতে ব্যাবস্থা করে ফেলুন ২৫-৩০ হাজার টাকা । এই টাকা দিয়ে আপনি ঢাকা শহরে ১০দিন কাটাতে না পারলেও কলকাতায় বিন্দাস ১০ দিন কাটাতে পারবেন ।
Tourist visa india |
মানষিক ও আর্থিক প্রস্তুতি ঃ
শারীরিক ও মানষিক ভাবে চাঙ্গা থাকুন আর ভ্রমণকে আরামদায়ক করতে ব্যাবস্থা করে ফেলুন ২৫-৩০ হাজার টাকা । এই টাকা দিয়ে আপনি ঢাকা শহরে ১০দিন কাটাতে না পারলেও কলকাতায় বিন্দাস ১০ দিন কাটাতে পারবেন ।(tourist visa india )ভিসিট ভিসা পেতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে ঃ
- অনলাইন ভিসা আবেদনের প্রিন্ট কপি ।
- পাসপোর্ট লাগবে , পাসপোর্টের মিনিমাম ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে আর নিম্নে দুটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে । পাসপোর্টের ২ ও ৩ নাম্বার পৃষ্ঠা ফটোকপি করে সংযোক্ত করতে হবে । যদি পুরাতন পাসপোর্ট থাকে ,তাহলে সব পুরাতন পাসপোর্ট জমা দিতে হবে । পুরাতন পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে লস্ট সার্টিফিকেট জমা দিয়ে হবে ।
- ২x2 ইঞ্চি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের ১ কপি রঙিন ছবি স্ক্যান করা ও একই ছবির সফট কপি দিয়ে অনলাইনে ফর্ম পূরণ করবেন । ছবিতে আপনার মুখমন্ডল পুরো ও পরিস্কার হতে হবে । ছবিটি ৩ মাসের বেশি সময়ের আগের তোলা হলে হবে না ।
- বর্তমান ঠিকানার সাম্প্রতিক সময়ের কারেন্ট বিল অথবা গ্যাস বিল অথবা টেলিফোন বিলের মুলকপি এবং ফটোকপি ।
- আপনি ব্যাবসায়ি হলে আপডেটেড ট্রেড লাইসেন্সের মূলকপি ও ফটোকপি ।
- চাকরিজীবী হলে NOC ( No Objection Certificate ) । যারা পাসপোর্টে পেশা Privet service দিয়েছেন - তারা যে কোন অফিসের লেটার হেড প্যাডে NOC সংগ্রহ করে জমা দিবেন ।
- ছাত্র হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় পত্রের মুলকপি ও ফটোকপি ।
- ব্যাংক স্টেটম্যান্ট - যাতে কমকরে হলেও ২০,০০০ টাক সেদিন থেকে- বিগত ৬ মাস যাবত ছিল , তার প্রমান থাকতে হবে । আপনার যদি ব্যাংক একাউন্ট না থাকে - আপনার বাবা অথবা মায়ের ব্যাংক স্টেটম্যান্ট দেখাবেন অথবা ১৫০ - ২০০ Dollar Endoresment করবেন । Dollar Endoresment এর মেয়াদ এ মাস পর্যন্ত গ্রহন যোগ্য ।
- বয়স প্ররমানের জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদের মুলকপি ও ফটোকপি । পাসপোর্টে যা দিয়েছেন এখানেও তা দিবেন ।
- আপনি ভারতে গিয়ে যে হোটেলে থাকবেন যেই হোটেলের ঠিকানা ও কন্ট্রাক্ট নাম্বার আর যদি আত্মীয়ের বাড়ীতে উঠেন - তাদের নাম ঠিকানা দিবেন ।
ভিসার ফিস কত ঃ
আগে ভিসার ফিস ছিল ৬০০-৭০০ টাকা , বর্তমানে ৮০০ টাকা ।
(tourist visa india ) ফিস পেমেন্ট করবেন কিভাবে ঃ
অনলাইনে আবেদন করার পর অনলাইনেই ফিস পেমেন্ট করুন আপনার সুবিধা মত যে কোন - ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড দিয়ে অথবা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে । পেমেন্ট করার আগে ওয়েবফাইল নাম্বার ও পাসপোর্ট নাম্বার সাবধানে ঢোকান । আপনি পেমেন্ট করার পর একটি ম্যাসেজ পাবেন , এটি মোবাইলে অথবা কম্পিউটারে সেভ করে রাখুন - পরে কাজে লাগতে পারে ।
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, ঢাকা ( জেএফপি )
জি -এক , দক্ষিণ কোর্ট, যমুনা ফিউচার পার্ক , প্রগতি শরণী,বারিধারা , ঢাকা-২২২৯ , বাংলাদেশ
হটলাইন ঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
হোল্ডিং নং - ১৮ , প্লট নং- ৫৫৭, দ্বিতীয় তলা
পুরাতন বিলসিমলা গ্রেটার রোড
বর্ণালী মোড় , দ্বিতীয় তলা , ওয়ার্ড নং -১০ , রাজশাহী
হটলাইনঃ ৮৮-০৭২১-৮১২৫৩৪
৬৪ কেডিএ এভিন্যু
কেডিএ কমার্শিয়াল এলাকা
ব্যাংকিং জোন , খুলনা- ৯১০০
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
রহিম টাওয়ার , সোবহানি ঘাট বিশ্ব রোড
সিলেট-৩১০০ , বাংলাদেশ
হটলাইন ঃ ০০-৮৮-০৮২১-৭১৯২৭৩
২১১, জাকির হোসাইন রোড , হাবিব লেন
হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালের বিপরীতে - চট্টগ্রাম
হটলাইন ঃ ০০-৮৮-০৩১-৬৫৩১০০
Opposite Ram krishna Mission
Mahigonj , Rangpur
Hotline: 88-05-2167074
দ্বিতীয় তলা, মাসকান্দা বাস স্ট্যান্ড
ময়মনসিংহ
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
দ্বিতীয় তলা , বরিশাল সিটি কর্পোরেশন
অমৃত লাল দে রোড - বরিশাল
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
210,Narail Road, Jessore
Oposite of BADC Seed Storage Godown , suparibagan
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
(tourist visa india)ভিসা আবেদন পত্র কোথায় জমা দিবেন ঃ
উপরের কাজগুলো ঠিকঠাক মত হয়ে গেলে - আপনার আবেদন পত্র ও প্রয়জনীয় কাগজ পত্র নিয়ে আপনি যে বিভাগে বর্তমানে বসবাস করেন সেই বিভাগের ভিসা আবেদন কেন্দ্রে খুব সকাল সকাল চলে যান - তানাহলে এক দিনের কাজ দুই দিন লাগবে ।(tourist visa india) ই টোকেন ঃ
ভারতীয় ভিসা আবেদন পত্র জমা দিতে এখন আর ই টোকেন লাগে না ।জেনে নিন ইন্ডিয়ান ভিসা আবেদন কেন্দ্র বা আইভেক এর ঠিকানা গুলি
ঢাকার ঠিকানা ঃ
ঢাকার সবকটি আইভেক এর তল্পাতল্পি গুটিয়ে যমুনা ফিউচার পার্কে নিয়ে আসা হয়েছে ।ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, ঢাকা ( জেএফপি )
জি -এক , দক্ষিণ কোর্ট, যমুনা ফিউচার পার্ক , প্রগতি শরণী,বারিধারা , ঢাকা-২২২৯ , বাংলাদেশ
হটলাইন ঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
রাজশাহীর ঠিকানা ঃ
মরিয়ম আলী টাওয়ারহোল্ডিং নং - ১৮ , প্লট নং- ৫৫৭, দ্বিতীয় তলা
পুরাতন বিলসিমলা গ্রেটার রোড
বর্ণালী মোড় , দ্বিতীয় তলা , ওয়ার্ড নং -১০ , রাজশাহী
হটলাইনঃ ৮৮-০৭২১-৮১২৫৩৪
খুলনার ঠিকানা ঃ
ডাঃ মতিয়ার রহমান টাওয়ার৬৪ কেডিএ এভিন্যু
কেডিএ কমার্শিয়াল এলাকা
ব্যাংকিং জোন , খুলনা- ৯১০০
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
সিলেটের ঠিকানা ঃ
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ারহিম টাওয়ার , সোবহানি ঘাট বিশ্ব রোড
সিলেট-৩১০০ , বাংলাদেশ
হটলাইন ঃ ০০-৮৮-০৮২১-৭১৯২৭৩
চট্টগ্রামের ঠিকানা ঃ
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া২১১, জাকির হোসাইন রোড , হাবিব লেন
হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালের বিপরীতে - চট্টগ্রাম
হটলাইন ঃ ০০-৮৮-০৩১-৬৫৩১০০
রংপুরের ঠিকানা ঃ
J B Sen RoadOpposite Ram krishna Mission
Mahigonj , Rangpur
Hotline: 88-05-2167074
ময়মনসিংহের ঠিকানা ঃ
২৯৭/১ মাসকান্দাদ্বিতীয় তলা, মাসকান্দা বাস স্ট্যান্ড
ময়মনসিংহ
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
বরিশালের ঠিকানা ঃ
উত্তর সিটি সুপার মার্কেটদ্বিতীয় তলা , বরিশাল সিটি কর্পোরেশন
অমৃত লাল দে রোড - বরিশাল
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
যশোরের ঠিকানা ঃ
Indian Visa Application Center , Jessore210,Narail Road, Jessore
Oposite of BADC Seed Storage Godown , suparibagan
হটলাইনঃ ০৯৬১২ ৩৩৩ ৬৬৬
কতিপয় সাধারন নিয়মাবলী ঃ
- অনলাইনে যে ভিসার আবেদন পত্রটি পুরন করবেন - সেটি ৮ দিনের মধ্য জমা দিতে হবে । ৮ দিন পার হয়ে গেলে ইনভেলিট হয়ে যাবে ।
- আবেদন পত্র জমা দেওয়ার জন্য খুব সকালে গিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হবে , অন্যথায় লাইন শেষ করে জমা দিতে পারবেন না
- আবেদন পত্র ও ডকুমেন্টস নেওয়ার জন্য সচ্ছ প্লাস্টিকের ব্যাগ বা ফাইল নেবেন । কোন ধরনের ব্যাগ ভিতরে নিতে পারবেন না
- ব্যাটারি চালিত কোন কিছু ও দাহ্য জিনিস পত্র বা অস্ত্রে মত কিছু বহন করতে পারবেন না
- দালালের সাহায্য নিবেন না
- নিজের ফর্ম নিজে পুরন করবেন , দালাল দিয়ে করলে ভুল ভ্রান্ত্রি হবে ।
ভিসা আবেদন ফর্ম পুরন ঃ
নিচের প্রথম লিংকে প্রবেশ করে নিজের ভিসা আবেদন নিজে করুন আর বুঝতে অসুবিধা হলে দ্বিতীয় লিংকে প্রবেশ করে দেখে নিন কিভাবে ভিসা আবেদন ফর্ম পুরন করতে হয় ।
কীভাবে আবেদন পত্র পুরন করতে হয়
নোটঃ আপনি যদি ট্রেনে যাতায়াত করতে চান তাহলে - পোর্ট সিলেকশনের সময় গেদে সিলেকশন করুন ।
লিংকে প্রবেশ করার পর যে কেন্দ্রে আপনি আবেদন পত্র জমা দিয়েছেন -সে কেন্দ্র সিলেক্ট করুন , তারপর ক্যাপচা পুরন করে আপনার WEB FILE NUMBER দিয়ে submit বাটনে ক্লিক করুন । আপনার মোবাইলে ম্যাসেজ পাঠিয়েও ওরা আপনাকে জানাবে - আপনার পাসপোর্ট এর কি অবস্থা । নির্ধারিত বা এর পরে যেকোন কর্ম দিবসে বিকাল বেলা মানে সাড়ে ৩ টার পর গেলেই প্রাপ্তি রশিদ জমা দিয়ে পাসপোর্ট ফেরত আনতে পারবেন । পাসপোর্ট হাতে নিয়ে দেখে নিন ভিসা লেগেছে কি না । যদি ভিসা না লাগে আবার চেষ্টা করুন ।
এসি চেয়ার এক সিট ১২ ডলার + ১৫% ভ্যাট + ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর
নন এসি এক সিট ৮ ডলার + ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর
শিশুর বয়স অনূর্ধ্ব ৫ বছর হলে ৫০% ছাড়
জনপ্রতি ২ টির বেশি লাগেজ নিতে পারবেন না
স্ক্যানিং মেশিনে যাতে লাগেজ আটকে না যায় সে জন্য লাগেজের আকার হতে হবে -
৬৫ সেঃ মিঃ x ৪০ সেঃ মিঃ এর মধ্যে ।
নোটঃ আপনি যদি ট্রেনে যাতায়াত করতে চান তাহলে - পোর্ট সিলেকশনের সময় গেদে সিলেকশন করুন ।
পাসপোর্ট ফেরত আনা ঃ
আমি ধরে নিচ্ছি - আপনি সব কিছু ঠিকভাবে পুরন করে ,পেমেন্ট পরিশোধ করে , পাসপোর্ট ও অন্যান্য কাগজ পত্র সহ আপনার আবেদন পত্র ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে জমা দিয়েছেন । এখন আপনার পাসপোর্ট ফেরত আনার পালা । ভিসা লাগুক আর না লাগুক - আপনার পাসপোর্ট তো ফেরত আনতে হবে । কতদিন পরে যাবেন পাসপোর্ট ফেরত আনতে ? আবেদন পত্র জমা দেওয়ার সময় ওরা আপনাকে যে প্রাপ্তি রশিদ দিয়েছিল সেটিতে Passort Delivary Date উল্লেখ করা আছে । ওই তারিখে বিকাল বেলা গেলেই আপনি পাসপোর্ট ফেরত আনতে পারবেন তবে যাওয়ার আগে ঘরে বসেই জেনে নিন আপনার পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা - এই লিংকে প্রবেশ করে ।Passport Status Cheque |
ভিসা পাওয়ার পর কি কি কাজ করতে হবে
Dollar Endorsement :
আপনি ভারতে গিয়ে থাকা খাওয়ার বিল পরিশোধ করবেন কি দিয়ে ? টাকা দিয়ে ? জী না জনাব আপনি বাংলাদেশের টাকা ভারতে চালাতে পারবেন না ; আবার ইন্ডিয়ান রুপিও বাংলাদেশ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন না । তাহলে কি আপনি না খেয়ে মরে যাবেন ? না ভাই , আপনি যত টাকা সাথে নিতে চান তত টাকার ডলার কিনুন বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক থেকে ( সব ব্যাংকে ডলার বেচা কেনা হয় না - খোঁজ নিন আপনার আশে পাশের কোন ব্যাংকে ডলার বেচা কেনা হয় ) আর সেই ডলার ভারতের যে কোন Money Exchange দিয়ে রুপি নিয়ে নিবেন । ডলার কিনতে হলে আপনার মুল পাসপোর্ট সাথে নিতে হবে । আপনার পাসপোর্টের পিছনের পেইজে Dollar Endorsement এর প্রমান থাকবে । ব্যাংক থেকে যে রশিদ দিবে তা যত্ন করে রাখবেন ।
Dollar Endorsement বিষয়ে পরামর্শ ঃ
- ডলার কেনার সময় যাচাই করে কম দামে কিনা চেষ্টা করুন
- ডলার ভাঙ্গানোর সময় বেশি দামে ডলার বিক্রির জন্য কয়েক টি Money Exchange যাচাই করে যেখানে বেশি দাম পাবেন সেখানে ডলার ভাঙান ।
- আপনি সার্ক ভোক্ত দেশের জন্য প্রতি বছর ৫০০০ হাজার এর বেশি ডলার কিনতে পারবেন না ।
- অন্যান্য দেশের জন্য প্রতি বছর ৭০০০ ডলার কিনতে পারবেন ।
ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করা ঃ
- কমলাপুর ষ্টেশন থেকে সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত শুধু যাওয়া অথবা যাওয়া - আসার টিকেট কাটতে পারবেন ।
- পাসপোর্ট সাথে নিতে হবে ।
- রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দেওয়া ফর্ম পুরন করে জমা দিলে টিকেট পাবেন ।
- ঢাকার ক্যান্টম্যান্ট ষ্টেশন থেকে প্রতি শুক্র , সোম ও বুধ বার সকাল ৮ টা ১০ মিনিটে কলকাতার চিতপুরের উদেশ্য মৈত্রী এক্সপ্রেস যাত্রা করে ।
- কলকাতা চিতপুর স্টেশন থেকে প্রতি শনি রবি ও মঙ্গলবার ভারতীয় সময় সকাল ৭ টা ১০ মিনিটে বাংলাদেশের ক্যান্টম্যান্ট স্টেশনের উদেশ্য যাত্রা করে
ভাড়া এক ডাউন প্রাপ্ত বয়স্কঃ
এসি কেবিন এক সিট ২০ ডলার + ১৫% ভ্যাট + ৫০০ টাকা ভ্রমণ করএসি চেয়ার এক সিট ১২ ডলার + ১৫% ভ্যাট + ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর
নন এসি এক সিট ৮ ডলার + ৫০০ টাকা ভ্রমণ কর
শিশুর বয়স অনূর্ধ্ব ৫ বছর হলে ৫০% ছাড়
কত কেজি মালমাল নিতে পারবেন ঃ
প্রাপ্ত বয়স্কা ৩৫ কেজি ও অপ্রাপ্তরা ২০ কেজি মালামাল ফ্রিতে নিতে পারবেন ; এর বেশি নিতে হলে মাশুল দিতে হবে ।জনপ্রতি ২ টির বেশি লাগেজ নিতে পারবেন না
স্ক্যানিং মেশিনে যাতে লাগেজ আটকে না যায় সে জন্য লাগেজের আকার হতে হবে -
৬৫ সেঃ মিঃ x ৪০ সেঃ মিঃ এর মধ্যে ।
(tourist visa india )ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া
(tourist visa india )ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার পথে ঃ
- ইমিগ্রেশন ফর্ম সংগ্রহ করে সঠিক ভাবে পুরন করুন ।
- ট্রেন কলকাতা পওছানোর আগেই ডিসামবারকেশন কার্ড পাবেন সেটি পুরন করুন । ঠিকানার জায়গায় - আপনি ভারতে গিয়ে যে হোটেলে থাকবেন যেই হোটেলের ঠিকানা ও কন্ট্রাক্ট নাম্বার আর যদি আত্মীয়ের বাড়ীতে উঠেন - তাদের নাম ঠিকানা দিবেন ।
- ট্রেন থামার পর দ্রুত ইমিগ্রেশন লাইনে দাঁড়ান । এ সময় ভারতীয় কাস্টমসের পক্ষ থেকে একটি ডিক্লারেশন ফর্ম দেওয়া হবে সেটি পুরন করুন । ইমিগ্রেশন সম্পূর্ণ হওয়ার পর মালপত্র স্ক্যানিং মেশিনে তুলে পুরনকৃত ফর্মটি জমা দিতে হবে ।
- চাকরিজীবী দের NOC কপি সাথে রাখতে হবে ।
আপনিও পেতে পারেন স্বপ্নের দেশ কানাডার স্থায়ী নাগরিকত্ব
Md AshikuzzamanSeptember 13, 2018America, canada citizenship, express entry, express entry Canada, express entry Canada citizenship, Featured, federal skilled worker
No comments:
Express entry canada citizenship : স্বপ্নের দেশ কানাডায় যেতে চান ? স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান কানাডায় ? আপনার ফ্যামিলির সকল সদস্য নিয়ে পাড়ি জমান কানাডায় - Express Entry এর মাধ্যমে ।
Federal Skilled Worker
Federal Skilled Trades Program
Canadian Experience Class
Canada |
Express Entry কি ?
সারা পৃথিবী থেকে দক্ষ ও স্বাবলম্বী লোকজন কে কানাডায় নেওয়ার সরকারী স্কিমের নাম - Express Entry । এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে আপনি কানাডার স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন - যাকে বলা হয় Permanent Residence বা PR . Express Entry স্কিমের আওতায় তিনটি ক্যাটাগরি রয়েছে -Federal Skilled Worker
Federal Skilled Trades Program
Canadian Experience Class
আসুন জেনে নেই কোন ক্যাটাগরির জন্য কি কি নূন্যতম যোগ্যতা লাগে express entry canada citizenship পেতে
Federal Skilled Worker হিসেবে কানাডায় যেতে কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে ঃ
Express entry Canada citizenship Work Experience :
যে পেশায় আপনি কানাডায় যেতে চান সে পেশায় বিগত ১০ বছরের মধ্যে ১৫৬০ ঘন্টার কাজের অবিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
- ফুল টাইম চাকরি একই কোম্পানিতে হলে - প্রতি সপ্তাহে ৩০ঘন্টা করে ১২ মাসে ১৫৬০ ঘন্টা
- পার্ট টাইম চাকরি হলে - প্রতি সপ্তাহে ১৫ ঘন্টা করে ২৪ মাসে ১৫৬০ ঘন্টা
- ফুল টাইম চাকরি বিভিন্ন কোম্পানিতে হলে - প্রতি সপ্তাহে ৩০ঘন্টা করে ১২ মাসে ১৫৬০ ঘন্টা
(Express entry canada citizenship )পার্ট টাইম চাকরির ঘন্টা হিসেবের ব্যাখা ঃ
- আপনি পার্ট টাইম চাকরিজীবী হিসেবে প্রতি সপ্তাহে ১৫ ঘন্টার বেশি অথবা কম দেখাতে পারবেন কিন্তু ৩০ ঘন্টার বেশি দেখাতে পারবেন না ।
- প্রতি সপ্তাহে ১৫ ঘন্টা করে কাজ করলে ২৪ মাসে হবে ১৫৬০ ঘন্টা
- আপনি প্রতি সপ্তাহে ২০ ঘন্টা করে কাজ করলে ১৮ মাসে হবে ১৫৬০ ঘন্টা
- প্রতি সপ্তাহে ১০ ঘন্টা করে কাজ করলে ৩৬ মাসে হবে ১৫৬০ ঘন্টা
- সোজা কথা আপনাকে মোট ১৫৬০ ঘণ্টার কাজের অভিজ্ঞতার প্রমান দিতে হবে
ফুল টাইম চাকরিজীবীরা সপ্তাহে ৩০ ঘন্টার বেশি কর্ম ঘন্টা দেখাতে পারবেন না । ফুল টাইম ও পার্ট টাইম উভয়কেই কাজের বিপরীতে পেমেন্ট গ্রহনের প্রমান পত্র দেখাতে হবে । যারা বিনা বেতনে চাকরি করেন বা সেচ্ছাজীবী মানে Volunteer হিসেবে কাজ করেন তারা আবেদন করতে পারবেন না ।
এই Designated Organizations এর অধীনে রয়েছে ৫ টি প্রতিষ্ঠান ।
2. Designated Professional Bodies
এই Designated Professional Bodies এর অধীনে রয়েছে ২ টি প্রতিষ্ঠান ।
(Express entry canada citizenship )Language Ability ভাষার দক্ষতা ঃ
ফরাসি অথবা ইংরেজি এর যে কোন একটা খুব ভালো ভাবে জানতে হবে । আমরা বাংলাদেশী , ধরে নিলাম আমরা ফরাসি পারিনা , ইংরেজি পারি ।- আপনি যে ইংরেজি খুব ভালো জানেন তার প্রমান স্বরূপ IELTS ( International English Language Testing System ) সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে ।
- IELTS সার্টিফিকেট এর মেয়াদ ২ বছর পর্যন্ত গ্রহন করা হয় ; এই সার্টিফিকেট এর বয়স যদি দুই বছরে বেশি হয় তাহলে পুনরায় পরীক্ষা দিয়ে নতুন সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে ।
IELTS এর নূন্যতম রেজাল্ট যা লাগবে ঃ
- Writing 4
- Reading 4
- Listening 5
- Spoken 5
- IELTS সার্টিফিকেট ধরন হতে হবে General
Education ( শিক্ষাগত যোগ্যতা ) ঃ
যে কোন বিষয়ে ব্যাচেলর ডিগ্রি হলেই হবে । মাস্টার্স অথবা পিএইচডি থাকলে ভালো হয় । বাংলাদেশের সার্টিফিকেট সহ বিশ্বের কোন দেশের সার্টিফিকেট কানাডা গ্রহন করে না । কানাডা চাই তাদের দেশের সার্টিফিকেট । এখন আমরা তাদের দেশের সার্টিফিকেট পাব কি করে ? এজন্য কানাডা সরকার কয়েকটি স্বাধীন কোম্পানিকে বিদেশি সার্টিফিকেট কে কানাডার সার্টিফিকেটের মানে মূল্যায়ন করে রিপোর্ট দিতে নিয়োগ দিয়েছে । তারা যে রিপোর্ট দিবে সেটাকে বলা হয় Educational Credential Assessment সংক্ষেপে ECA । আপনার আবেদন পত্রে ECA রেজাল্ট এবং রেফারেন্স নাম্বার দিতে হবে । আপনার বাংলাদেশী সব সার্টিফিকেট ECA এর মাধ্যমে কানাডিয়ান সার্টিফিকেটে পরিনত হবে ।যারা করতে পারবে আপনার ECA :
1. Designated Organizationsএই Designated Organizations এর অধীনে রয়েছে ৫ টি প্রতিষ্ঠান ।
- Comparative Education Service
- International Credential Assessment Service Of Canada
- World Education Service
- International Qualification Assessment Service
- International Credential Evaluation Service
2. Designated Professional Bodies
এই Designated Professional Bodies এর অধীনে রয়েছে ২ টি প্রতিষ্ঠান ।
- Medical Council Of Canada [ সাধারন ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের জন্য ]
- Pharmacy Examining Board Of Canada [ ফার্মাসিস্টদের জন্য ]
Fund ( টাকা পয়সা কত থাকতে হবে ) ঃ
- কানাডায় স্যাটেল্ট হওয়ার মত পর্যাপ্ত টাকা আপনার কাছে আছে তার প্রমান দিতে হবে ।
- ধার বা হাওলাত করে ব্যাংক ব্যালেন্স দেখালে হবে না ।
- আপনাকে প্রমান দিতে হবে - আপনার পরিবারের সকল সদস্যর ব্যয়ভার , আপনি বহন করতে পারবেন , কানাডায় চাকরি পাওয়ার আগ পর্যন্ত ।
- আপনার পরিবারের অন্য কারুর ব্যাংক ব্যালেন্স , আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স এর সাথে দেখাতে পারবেন - যদি আপনি তার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারেন , লেনদেন করতে পারেন ।
- আপনি যদি কানাডার কোন কোম্পানি অথবা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে Job Offer পেয়ে থাকেন , তাহলে আপনাকে অল্প পরিমান ব্যাংক ব্যালেন্স দেখালেই হবে ।
Express entry canada citizenship পেতে কত টাকা দেখাতে হবে ঃ
- আপনি একা হলে - ১২,৪৭৫ কানাডিয়ান ডলার , বাংলাদেশী টাকায় হয় - ৭,৯৪,০৯২ টাকা
- দুজন হলে - ১৫,৫৩১ কানাডিয়ান ডলার , বাংলাদেশী টাকায় হয় - ৯,৮৮,৬২১ টাকা
- তিন জন হলে - ১৯,০৯৩ কানাডিয়ান ডলার , বাংলাদেশী টাকায় হয় - ১২,১৫,৩৫৯টাকা
ব্যাংক ব্যালেন্স এর প্রমান স্বরূপ যা গ্রহণ করা হয় ঃ
- কারেন্ট একাউন্ট ব্যালেন্স
- সেভিং একাউন্ট ব্যালেন্স
- ফিক্সড ডিপোজিট এমাউন্ট
- ব্যাংকের হেড প্যাডে ( ইমেইল অ্যাড্রেস নাম ঠিকানা ও টেলিফোন থাকতে হবে )কর্মকর্তার নাম ও সীলমোহর সহ স্বাক্ষর
- আপনার নাম
- একাউন্ট নাম্বার
- একাউন্ট খোলার তারিখ
- ক্রেডিট কার্ড এমাউন্ট ও লোন কর্তন করে ব্যালেন্স দেখাতে হবে ( যদি লোন থাকে )
- বর্তমান ব্যালেন্স
- আপনার জমা দেওয়ার দিন থেকে বিগত ৬ মাসের গড় ব্যালেন্স বের করে দেখাতে হবে
ব্যাংক ব্যালেন্স এর প্রমান স্বরূপ যা গ্রহণ করা হয় না
- আপনার ভিটে মাটি
- বন্দের জায়গা জমি
- হালের বলদ
- গাড়ি - ঘোড়া
- দোকান পাঠ ও মাল পত্র আপনার সম্পদ বা টাকা হিসাবে গ্রহণ করা হবে না
কত কানাডিয়ান ডলার বহন করতে পারবেন ঃ
১০,০০০ কানাডিয়ান ডলারের বেশি নিলে কাস্টমসে দেখিয়ে নিতে হবে । তানাহলে জরিমানা ও আপনার ফান্ড জব্দ করা হতে পারে ।Age বয়স ঃ
আপনার বয়স ১৮ থেকে ৪৬ বছর এর মধ্যে হতে হবে ।Admissibility গ্রহনযোগ্যতা ঃ
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে ।
- মানবতার জন্য আপনি ক্ষতিকর নন প্রমান দিতে হবে ।
- কোন ধরনের জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসি কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত থাকা দূরের কথা মনেও পোষণ করতে পারবেন না ।
- এক কথায় আপনাকে আলিফের মত সোজা হতে হবে এবং এটা প্রমান করার জন্য Police clearness Certificate নিতে হবে ।
- আপনি কোন প্রকারের মারাত্মক রোগে আক্রান্ত নন , এটা প্রমান করার জন্য কানাডিয়ান সরকার কর্তৃক নির্ধারিত চিকিৎসক ও ল্যাবে গিয়ে Medical Test করাতে হবে ।
এবার জেনে নিন Federal Skilled Worker ক্যাটাগরিতে পেশা কি কি আছে
- রেস্তটুরেন্ট ম্যানাজার
- সহকারি রেস্তটুরেন্ট ম্যানাজার
- ফার্স্ট ফুড রেস্তটুরেন্ট ম্যানাজার
- রেস্তটুরেন্ট ম্যানাজার ট্রেইনি
- ডাক্তার
- চিকিৎসকের অফিস সহকারী
- ডিগ্রী ধারী নার্স
- পারিবারিক চিকিৎসক
- মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
- স্পেশালিষ্ট ডাক্তার যেমন - নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ , হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
- মেডিকেল বিশেষজ্ঞ
- মেডিকেল মিশনারী
- ডেন্টিস্ট
- ডেন্টিস্ট পাবলিক হেলথ
- পেডিয়াট্রিক ডেন্টিস্ট
- ডাটাবেজ স্থপতি
- স্থপতি
- কনসাল্টিং স্থপতি
- সেফ
- কুক
- সিসা কর্মকার
- ইলেক্টিসিয়ান
- ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেক্টিসিয়ান
- পাওয়ার সিস্টেম ইলেক্টিসিয়ান
- ইলেকট্রিক ও টেলিকমিনিকেশন খাতের কনট্রাক্টর ও সুপারভাইজার
Saturday, September 8, 2018
hakaluki haor sylhet tourist spot Bangladesh
Md AshikuzzamanSeptember 08, 2018Bangladesh, Featured, hakaluki haor, hakaluki haor sylhet tourist spot Bangladesh, hakaluki haor tour, how to go hakaluki haor, travel, হাকালুকি হাওর
1 comment:
সিলেট ভ্রমণ
hakaluki haor sylhet tourist spot Bangladesh : প্রাকৃতিক অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলা ভূমি ,দুটি পাতা একটি কুড়ি , হযরত শাহজালাল (র:) ও শাহপরান (র:) এর পবিত্র জমিন , সবুজ চা বাগান পরিবেষ্টিত হাসন রাজা আর বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের পুণ্য ভূমি আমাদের প্রিয় সিলেটে আপনাকে স্বাগতম ।
Tourist Spot Bangladesh এর সব চাইতে বেশি tourist spot রয়েছে সিলেটে । সবাই বলে অনেক tourist spot রয়েছে সিলেটে আর আমি বলি পুরো সিলেট এলাকাটায় হচ্ছে - sylhet tourist spot । সিলেটের পিকনিক স্পটের বর্ণনা পৃথক পৃথক ভাবে দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয় তবু লেখার সুবিধার্থে ও ভ্রমণ পিপাসীদের কথা মাথায় রেখে পর্ব আকারে সিলেট ভ্রমণ শিরোনামে লেখা শুরু করলাম । আমার লেখার কোথাও ভুল ভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আর আমার তথ্যর সাথে কোন প্রকারের গরমিল বা আপনাদের কাছে sylhet tourist spot সম্পর্কে নতুন কোন তথ্য থাকলে তা আমাকে ইমেইল করে বা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন । আজকে আমি sylhet tourist spot hakaluki haor নামে দ্বিতীয় পর্ব আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম ।
শীতকালে চারদিকে সবুজের সমারোহ আদিগন্ত অতিথি পাখির উড়া উড়ি | নিচে অতিথি পাখিদের বিচরন দেখতে খুব ভাল লাগবে আপনার ।
hakaluki haor sylhet tourist spot Bangladesh
Sylhet tourist spot hakaluki haor Bangladesh |
hakaluki haor sylhet tourist spot Bangladesh হাকালুকি হাওর পর্ব ২
hakaluki haor tour
হাকালুকি হাওর |
পরিচিতি ঃ
এশিয়ার বৃহত্তম হাওর হাকালুকি হাওর | মৌলভীবাজার আর সিলেট জেলার পাঁচটি উপজেলা মধ্য হাকালুকি হাওর বিস্তৃত | উপজেলা পাঁচটি হলো ঃ বড়লেখা , কুলাউড়া , ফেঞ্চুগঞ্জ , বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ | এশিয়ার বৃহত্তম মিঠা পানির জলাভূমি এই হাকালুকি হাওর |আয়তন ঃ
মোট আয়তন ১৮১১৫ হেক্টর , বিলের আয়তন ৪৪০০ হেক্টর |বিল ও নদী ঃ
ছোট বড় মিলিয়ে ২৪০ টি বিল আর ১০ টি নদী নিয়ে বর্ষাকালে হাকালুকি হাওর মিনি বঙ্গপসাগর এর আকার ধারণ করে |কয়েকটি বিলের নাম ঃ
চাতলা বিল , চৌকিয়া বিল , ডুলা বিল , ফুটি বিল , তুলার বিল , তেকুনি বিল , পাওল বিল , জুয়ালা বিল , বালিজুরি বিল ইত্যাদি ।কোন উপজেলায় কত অংশ ঃ
বড়লেখা ৪০% , কুলাউড়া ৩০% , ফেঞ্চুগঞ্জ ১৫% , গোলাপগঞ্জ ১০% ও বিয়ানীবাজার ৫% ।কখন আসবেন ঃ
বর্ষাকালে হাকালুকি হাওর অথৈ সাগরে পরিণত হয় | চার দিকে শুধু পানি আর পানি , ঢেউ আর ঢেউ | ইঞ্জিন চালিত নৌকায় ঘুরতে খুব ভাল লাগে ।শীতকালে চারদিকে সবুজের সমারোহ আদিগন্ত অতিথি পাখির উড়া উড়ি | নিচে অতিথি পাখিদের বিচরন দেখতে খুব ভাল লাগবে আপনার ।
কিভাবে আসবেন
how to go hakaluki haor
সড়ক পথে Hakakuki Haor এ আসার উপায় ঃ
খুব সহজ- আপনারা যদি দল বেঁধে বাস ,মাইক্রোবাস বা অন্য কোন বড় গাড়ী নিয়ে সড়ক পথে আসেন | দু'ভাবে আসতে পারেন ।
১* ঢাকা থেকে মৌলভীবাজার এসে চাঁদনী ঘাট হয়ে রাজনগরের চা বাগান ( tea garden ) দেখতে দেখতে কুলাউড়া উপজেলা পার হয়ে জুড়ী উপজেলা মারিয়ে বড়লেখা বাজারে আসবেন ।
২* ঢাকা থেকে সিলেট হয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলার গ্যাস ফিল্ড দেখতে দেখতে চোরখাই এসে সোজা পথ ধরে শেওলা ব্রিজ পার হয়ে ডানে মোড় নিয়ে বিয়ানীবাজার পার হয়ে বড়লেখা বাজারে আসবেন ।
আপনি যদি একা অথবা দু'একজন অথবা সিঙ্গেল ফ্যামিলি নিয়ে আসেন তাহলে রেল ,বাস , এয়ার এই তিন তিনটি অথবা আরও মেলা উপায়ে আসতে পারেন ।
নোট ঃ সার্ভিস CNG ও পাওয়া যায় | জনপ্রতি ভাড়া ৭০ টাকা |
এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে হাকালুকি হাওর, hakaluki haor, hakaluki haor tour, how to go hakaluki haor ও travel |
ডিমাই পাহাড়
ঝিরঝিরি ঝর্ণা
চা বাগান
বোবারথল পাহাড়
আপনি যদি একা অথবা দু'একজন অথবা সিঙ্গেল ফ্যামিলি নিয়ে আসেন তাহলে রেল ,বাস , এয়ার এই তিন তিনটি অথবা আরও মেলা উপায়ে আসতে পারেন ।
রেল পথে Hakakuki Haor এ আসার উপায়ঃ
ঢাকা কমলাপুর ,বিমানবন্দর অথবা টঙ্গী থেকে পারাবত , জয়ন্তিকা কালনি এক্সপ্রেক্স ট্রেনে চড়ে কুলাউড়া ষ্টেশনে নামবেন | একটা CNG ৪০০ - ৫০০ টাকায় রিজার্ভ করে বড়লেখা বাজারে আসবেন |নোট ঃ সার্ভিস CNG ও পাওয়া যায় | জনপ্রতি ভাড়া ৭০ টাকা |
থাকবেন কোথায় ঃ
বড়লেখায় ভালো মানের কোন আবাসিক হোটেল নেই | হোটেল আমিরাত নামে একটা হোটেল আছে NCC ব্যাংক এর উপরে | সেখানে থাকতে পারেন অল্প টাকা খরচ করে |খাওয়া - দাওয়া ঃ
খাবারের মান ভালো নয় | প্রতিটা হোটেলেই আতপ চাল রান্না করে ;আপনি যদি খেতে না পারেন কষ্ট হবে এই আরকি | তরকারিতো এরা ( সিলেটী মহিলারা ) রান্নাই করতে পারেনা | বৈশাখী হোটেল আর ফাল্গুনী হোটেলে মোটামোটি মানের খাবার পাওয়া যায় |এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে হাকালুকি হাওর, hakaluki haor, hakaluki haor tour, how to go hakaluki haor ও travel |
আরও কি কি দেখতে পারবেন ঃ
সবাই মারে এক ঢিলে দুই পাখি আর আপনি মারবেন এক ঢিলে পাঁচ পাখিমাধবকুণ্ড প্রাকৃতিক জল্প্রপাত
ডিমাই পাহাড়
ঝিরঝিরি ঝর্ণা
চা বাগান
বোবারথল পাহাড়
sylhet tourist spot madhabkunda waterfall
Md AshikuzzamanSeptember 08, 2018Bangladesh, madhabkunda eco park, madhabkunda waterfall sylhet, sylhet tourist place, sylhet tourist spot, মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, মাধবকুণ্ড ঝর্ণা
No comments:
সিলেট ভ্রমণ
sylhet tourist spot madhabkunda waterfall sylhet : প্রাকৃতিক অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলা ভূমি ,দুটি পাতা একটি কুড়ি , হযরত শাহজালাল (র:) ও শাহপরান (র:) এর পবিত্র জমিন , সবুজ চা বাগান পরিবেষ্টিত হাসন রাজা আর বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের পুণ্য ভূমি আমাদের প্রিয় সিলেটের Madhabkunda Eco Park এ আপনাকে স্বাগতম | Madhabkunda Eco Park সবচেয়ে বেশি পরিচিত মাধবকুণ্ড ঝর্ণা বা মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত নামে
সবাই বলে অনেক tourist spot রয়েছে সিলেটে আর আমি বলি পুরো সিলেট এলাকাটায় হচ্ছে - sylhet tourist spot | সিলেটের পিকনিক স্পটের বর্ণনা পৃথক পৃথক ভাবে দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয় তবু লেখার সুবিধার্থে ও ভ্রমণ পিপাসীদের কথা মাথায় রেখে পর্ব আকারে সিলেট ভ্রমণ শিরোনামে লেখা শুরু করলাম | আমার লেখার কোথাও ভুল ভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আর আমার তথ্যর সাথে কোন প্রকারের গরমিল বা আপনাদের কাছে sylhet tourist spot সম্পর্কে নতুন কোন তথ্য থাকলে তা আমাকে ইমেইল করে বা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন | আজকে আমি sylhet tourist spot madhabkunda waterfall sylhet নামে প্রথম পর্ব আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম |
সবাই বলে অনেক tourist spot রয়েছে সিলেটে আর আমি বলি পুরো সিলেট এলাকাটায় হচ্ছে - sylhet tourist spot | সিলেটের পিকনিক স্পটের বর্ণনা পৃথক পৃথক ভাবে দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয় তবু লেখার সুবিধার্থে ও ভ্রমণ পিপাসীদের কথা মাথায় রেখে পর্ব আকারে সিলেট ভ্রমণ শিরোনামে লেখা শুরু করলাম | আমার লেখার কোথাও ভুল ভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আর আমার তথ্যর সাথে কোন প্রকারের গরমিল বা আপনাদের কাছে sylhet tourist spot সম্পর্কে নতুন কোন তথ্য থাকলে তা আমাকে ইমেইল করে বা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন | আজকে আমি sylhet tourist spot madhabkunda waterfall sylhet নামে প্রথম পর্ব আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম |
sylhet tourist spot madhabkunda waterfall
মাধবকুণ্ড প্রাকৃতিক জলপ্রপাত পর্ব ১
madhabkunda eco park : মাধবকুণ্ড ঝর্ণা হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও প্রাকৃতিক জলপ্রপাত | নিচে মাধবকুণ্ড ঝর্ণার একটি ছবি দিলাম
মাধবকুণ্ড ঝর্ণা |
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত |
মাধবকুণ্ড ঝর্ণা |
বর্ষা কালে নদীতে যে রকম পানি থৈ থৈ করে ; তেমনি মাধবকুণ্ড ঝর্ণাতে পানি হইচই করে
Madhabkunda Waterfall Sylhet দেখতে কখন আসবঃ
মাধবকুণ্ড প্রাকৃতিক জলপ্রপাতের আসল সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে আপনাকে বর্ষা কালেই আসতে হবে |
এখন আপনার প্রশ্ন হলো কিভাবে আসব ? আমার প্রশ্ন হলো কোথা থেকে আসবেন ? তারও আগে জেনে নিন মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত বা sylhet tourist spot madhabkund waterfall কোথায় অবস্থিত |
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত কোথায় ঃ সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার ৮ নং দক্ষিণ ভাগ ( উত্তর ) ইউনিয়নে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত অবস্থিত |
সড়ক পথে কিভাবে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত দেখতে আসবেন ঃ
খুব সহজ- আপনারা যদি দল বেঁধে বাস ,মাইক্রোবাস বা অন্য কোন বড় গাড়ী নিয়ে সড়ক পথে আসেন তাহলে দু'ভাবে আসতে পারেন |১* ঢাকা থেকে মৌলভীবাজার এসে চাঁদনী ঘাট হয়ে রাজনগরের চা বাগান ( tea garden ) দেখতে দেখতে কুলাউড়া উপজেলা পার হয়ে জুড়ী উপজেলা মারিয়ে কাঁঠালতলী বাজারে আসবেন ( কাঁঠালতলী বাজার পর্যন্ত আসা অব্দি মেইন রোড কখনো ছাড়বেন না )
কাঁঠালতলী বাজার থেকে ডানে মোড় নিয়ে এক রাস্তা ধরে ৩ কিঃ মিঃ গেলেই আপনার প্রিয় মাধবকুণ্ড ঝর্ণার প্রবেশ গেইট দেখতে পারবেন |২* ঢাকা থেকে সিলেট হয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলার গ্যাস ফিল্ড দেখতে দেখতে চোরখাই এসে সোজা পথ ধরে শেওলা ব্রিজ পার হয়ে ডানে মোড় নিয়ে বিয়ানীবাজার ও বড়লেখা উপজেলা পার হয়ে কাঁঠালতলী বাজারে এসে বামে মোড় নিয়ে এক রাস্তা ধরে ৩ কিঃ মিঃ গেলেই আপনার প্রিয় মাধবকুণ্ড ঝর্ণার প্রবেশ গেইট দেখতে পারবেন |
প্রবেশ গেইট |
ট্রেনে কিভাবে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত দেখতে আসবেন ঃ
ঢাকা কমলাপুর ,বিমানবন্দর অথবা টঙ্গী থেকে পারাবত , জয়ন্তিকা কালনি এক্সপ্রেক্স ট্রেনে চড়ে জানালার বাতাস আর বুট - বাদাম খেতে খেতে প্রথম আলো পত্রিকা কিংবা NEWS TODAY পরতে পরতে কুলাউড়া ষ্টেশনে নেমে একটা CNG ৫০০ - ৭০০ টাকায় রিজার্ভ করে সরাসরি মাধবকুণ্ড ঝর্ণার প্রবেশ গেইটে পৌঁছে যান ( যদি সকালে আসেন তবে আর যদি রাত্রে আসেন তখন কুলাউড়ায় ভালো মানের কয়েকটা আবাসিক হোটেল আছে সেখানে রাত্রি যাপন করে কিংবা বড়লেখায় হোটেলে রাতটা কোনমতে কাটিয়ে সকালে যাবেন | )
সড়ক পথ ঃ
ঢাকা যাত্রাবাড়ী , সায়দাবাদ অথবা ফকিরাপুল থেকে রূপসী বাংলা , শ্যামলী পরিবহন , এনা ট্রান্সপোর্ট কিংবা মা পরিবহন দিয়ে বড়লেখায় আসবেন | টিকেটের মূল্য জন প্রতি ৫০০ টাকা | এরপর বাস থেকে নেমে বৈশাখী হোটেল অথবা ফাল্গুনী হোটেলে ফ্রেশ হয়ে ৩০০ -৫০০ টাকায় CNG রিজার্ভ করে সরাসরি মাধবকুণ্ড ঝর্ণার প্রবেশ গেইটে পৌঁছে যান ( যদি সকালে আসেন তবে আর যদি রাত্রে আসেন তখন বড়লেখায় হোটেলে রাতটা কোনমতে কাটিয়ে সকালে যাবেন | )
আকাশ পথ ঃ
আমি কখনো আসিনি তাই অভিজ্ঞতা নাই তবে আসা যায় |
থাকবেন কোথায় ঃ
বড়লেখায় ভালো মানের কোন আবাসিক হোটেল নেই | হোটেল আমিরাত নামে একটা হোটেল আছে NCC ব্যাংক এর উপরে | সেখানে থাকতে পারেন অল্প টাকা খরচ করে |খাওয়া - দাওয়া ঃ
খাবারের মান ভালো নয় | প্রতিটা হোটেলেই আতপ চাল রান্না করে ;আপনি যদি খেতে না পারেন কষ্ট হবে এই আরকি | তরকারিতো এরা ( সিলেটী মহিলারা ) রান্নাই করতে পারেনা | বৈশাখী হোটেল আর ফাল্গুনী হোটেলে মোটামোটি মানের খাবার পাওয়া যায় |এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত কোথায়, madhabkunda eco park, madhabkunda waterfall sylhet, sylhet tourist place, sylhet tourist spot ও travel নিয়ে |
Madhabkunda Eco Park দেখার পাশাপাশি আরও কি কি দেখতে পারবেন ঃ
সবাই মারে এক ঢিলে দুই পাখি আর আপনি মারবেন এক ঢিলে পাঁচ পাখি |হাকালুকি হাওর
ডিমাই পাহাড়
ঝিরঝিরি ঝর্ণা
চা বাগান
বোবারথল পাহাড়
আপডেট হবে ............
মহিলা বিশ্বকাপ ফুটবল দেখতে ফ্রান্সে যাওয়ার টিকেট পাওয়ার উপায়
Md AshikuzzamanSeptember 08, 2018Europe, Featured post, wemens world cup france 2019 ticket, Womens World Cup France 2019
No comments:
wemens world cup france 2019 ticket |
Fifa wemens world cup france 2019 ticket কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন ঃ
নিচের লিংকে ক্লিক করে ফিফার অফিসিয়াল টিকেটিং সাইটে প্রবেশ করুন ।FIFA WOMEN'S WORLD CUP TICKETING OFFICIAL এখানে ক্লিক করুন
এরপর
France 2019: ticketing information এ ক্লিক করুন
France 2019: ticketing information |
E-MAIL ADDRESS এর জায়গায় আপনার নিজের Email Address লিখে SIGN UP বাটনে ক্লিক করুন ।
E-mail Address লিখুন |
মহিলা বিশ্বকাপ ২০১৯ এ ভলেন্টেরিয়ার হিসেবে ফ্রান্সে যাওয়ার দারুন সুযোগ
Friday, September 7, 2018
Women's World Cup France 2019
Women's World Cup France 2019
Fifa Women's World Cup France 2019: আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে ফ্রান্স এ বসবে মহিলা বিশ্বকাপ ফুটবল এর অষ্টম আসর । ৭ জুন ২০০১৯ থেকে ৭ জুলাই ২০০১৯ পর্যন্ত ফ্রান্সের ৯ টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ২৪ টি দেশের লড়াই হবে একটি বিশ্ব কাপের জন্য ।যে সকল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে Women's World Cup France 2019 এর হাড্ডা - হাড্ডি লড়াই
Parc des Princes ( PARIS ) ঃ
Parc des Princes |
Stade du Hainaut ( VALENCIENNES ) ঃ
Stade du Hainaut |
হোটেল - মোটেল ও রেস্টুরেন্ট এর জন্য ফ্রান্সের বিখ্যাত শহর VALENCIENNES এর Stade du Hainaut স্টেডিয়ামে Women's World Cup France 2019 এর মোট ৬ টি খেলা অনুষ্ঠিত হবে । এক সাথে বসে ২৪,৯২৬ জন খেলা উপভোগ করতে পারবে ।
Stade Oceane ( Le Havre ) ঃ
Stade Oceane |
ফ্রান্সের বন্দর নগরী Le Havre এর Stade Oceane এ ৭ টি খেলা অনুষ্ঠিত হবে । এটির দর্শক ধারণ ক্ষমতা ২৫,১৭৮ জন ।
Stade Auguste Delaune ( Reims ) ঃ
Stade Auguste Delaune |
Roazhon Park ( Rennes ) ঃ
Roazhon Park |
ফ্রান্সের এ শহরটির মাটির নিচে রয়েছে অটোমেটিক মেট্রো রেল নেট ওয়ার্ক । এ শহরে মানুষ গাড়ী ছাড়াই চলাফেরা করতে পারে । সুন্দর ও রোমান্টিক এ শহরটির ভাগে পরেছে ৭ টি খেলা । Roazhon Park স্টেডিয়ামে ২৯,৭৭৮ জন একত্রে খেলা দেখতে পারবে ।
Stade de Lyon ( Lyon ) ঃ
Stade de Lyon |
Women's World Cup France 2019 এর সব চাইতে লাকি স্টেডিয়াম হচ্ছে - Stade de Lyon । এই মাঠে দুটি সেমি-ফাইনাল ও ৭ জুলাই এর আকর্ষণীয় ফাইনাল ম্যাচ হবে । এর দর্শক ধারণ ক্ষমতা ৫৯১৮৬ জন ।
Stade De Alpes ( Grenoble ) ঃ
Stade De Alpes |
ফ্রান্সের Grenoble শহরের Stade De Alpes স্টেডিয়ামে মহিলা বিশ্বকাপ ২০১৯ এর পাঁচটি খেলা হবে । এ স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা ২০,০৬৮ জন ।
stade de Nice ( Nice ) ঃ
stade de Nice |
ফ্রান্সের রংধনু খ্যাত শহর , আনন্দ- উৎসবের নগরী Nice এর stade de Nice স্টেডুয়ামে এবারের বিশ্বকাপ নারী ফুটবল আসরের ৬ টি খেলা হবে । এটির দর্শক ধারণ ক্ষমতা ৩৫,৬২৪ জন ।
Stade de la mosson ( Montpellier ) ঃ
Stade de la mosson |
ফ্রান্সের ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলের নিকটবর্তী শহর Montpellier এর Stade de la mosson স্টেডিয়ামে এবার নারী ফুটবল বিশ্বকাপ ২০১৯ এর ৫ টি খেলা হবে । এটির দর্শক ধারণ ক্ষমতা ৩২,৯০০ ।